রূপনগরে এফিডেভিট জালিয়াতি: একজনের ৩ দিনের রিমান্ড, আরেকজনের স্বীকারোক্তি

হ-বাংলা নিউজ: রাজধানীর রূপনগর থানায় এফিডেভিট জালিয়াতির ঘটনায় দায়ের করা মামলায় একটি কম্পিউটার দোকানের কর্মচারী আবু বকর সিদ্দিক ওরফে সজীবকে তিন দিনের রিমান্ডে পাঠিয়েছেন আদালত। একই মামলায় আরেক কর্মচারী রাইসুল ইসলাম আদালতে দোষ স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছেন।

রোববার (১৩ জুলাই) ঢাকা চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের নাজির কানন হাসান সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। তিনি জানান, গত শুক্রবার (১১ জুলাই) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জুয়েল রানার আদালত আবু বকরের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

ঘটনার বিবরণে বলা হয়, গত ৯ জুলাই ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের সচিব নজরুল ইসলাম কিছু এফিডেভিটের স্বাক্ষর করাতে ঢাকার ৮ নম্বর সিএমএম আদালতে যান। নকলের সন্দেহে কপিগুলো যাচাইয়ের জন্য আদালতের নাজির কানন হাসানের কাছে পাঠানো হয়। যাচাই শেষে কিছু জাল কপি শনাক্ত হলে আদালতের নির্দেশে পুলিশকে জানানো হয় এবং পরে অভিযুক্ত দুই কর্মচারীকে গ্রেফতার করা হয়।

নাজির কানন হাসান আরও বলেন, দীর্ঘদিন ধরে একটি চক্র পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও সিটি করপোরেশনের বিভিন্ন কাজে ব্যবহারের জন্য জাল এফিডেভিট তৈরি করে আসছিল। বিষয়টি আদালতের নজরে এলে তদন্ত শুরু হয়।

এ ঘটনায় আদালতের নেজারত শাখার অফিস সহকারী মো. খালিদ হোসেন বাদী হয়ে রূপনগর থানায় গত ১১ জুলাই একটি মামলা দায়ের করেন।


প্রয়োজনে আমি এটিকে আরও সংক্ষিপ্ত বা বিস্তারিত করে দিতে পারি।

রাজধানীর রূপনগর থানায় এফিডেভিট জালিয়াতির ঘটনায় দায়ের করা মামলায় একটি কম্পিউটার দোকানের কর্মচারী আবু বকর সিদ্দিক ওরফে সজীবকে তিন দিনের রিমান্ডে পাঠিয়েছেন আদালত। একই মামলায় আরেক কর্মচারী রাইসুল ইসলাম আদালতে দোষ স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছেন।

রোববার (১৩ জুলাই) ঢাকা চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের নাজির কানন হাসান সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। তিনি জানান, গত শুক্রবার (১১ জুলাই) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জুয়েল রানার আদালত আবু বকরের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

ঘটনার বিবরণে বলা হয়, গত ৯ জুলাই ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের সচিব নজরুল ইসলাম কিছু এফিডেভিটের স্বাক্ষর করাতে ঢাকার ৮ নম্বর সিএমএম আদালতে যান। নকলের সন্দেহে কপিগুলো যাচাইয়ের জন্য আদালতের নাজির কানন হাসানের কাছে পাঠানো হয়। যাচাই শেষে কিছু জাল কপি শনাক্ত হলে আদালতের নির্দেশে পুলিশকে জানানো হয় এবং পরে অভিযুক্ত দুই কর্মচারীকে গ্রেফতার করা হয়।

নাজির কানন হাসান আরও বলেন, দীর্ঘদিন ধরে একটি চক্র পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও সিটি করপোরেশনের বিভিন্ন কাজে ব্যবহারের জন্য জাল এফিডেভিট তৈরি করে আসছিল। বিষয়টি আদালতের নজরে এলে তদন্ত শুরু হয়।

এ ঘটনায় আদালতের নেজারত শাখার অফিস সহকারী মো. খালিদ হোসেন বাদী হয়ে রূপনগর থানায় গত ১১ জুলাই একটি মামলা দায়ের করেন।


প্রয়োজনে আমি এটিকে আরও সংক্ষিপ্ত বা বিস্তারিত করে দিতে পারি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *