হ-বাংলা নিউজ: দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের ইতিহাস, ঐতিহ্য, সভ্যতা, সংস্কৃতি, প্রত্নসম্পদ, মুক্তিযুদ্ধের গৌরবময় স্থান, পর্যটনকেন্দ্র, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও জনগুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোর পরিচিতি তুলে ধরার লক্ষ্যে নির্মিত জনপ্রিয় ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ‘ইত্যাদি’ এবার ধারণ করা হয়েছে শেরপুরে।
শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার গারো পাহাড়ে অবস্থিত মনোরম মধুটিলা ইকোপার্কে নির্মিত মঞ্চে এবারের পর্বটি ধারণ করা হয়। এই সবুজ পার্কের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের সাথে সাযুজ্য রেখে নানা প্রজাতির গাছ দ্বারা সজ্জিত মঞ্চে অনুষ্ঠানটি ধারণ করা হয়েছে।
ফাগুন অডিও ভিশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, জুলাই মাসের শুরুতে শেরপুরে বিভিন্ন পর্ব ধারণ করা হয়। অনুষ্ঠানটি ৬ সেপ্টেম্বর, শুক্রবার রাত ৮টার বাংলা সংবাদের পর বিটিভি ও বিটিভি ওয়ার্ল্ডে একযোগে প্রচারিত হবে। উল্লেখ্য, অনুষ্ঠানটি আগে ২৬ জুলাই প্রচার হওয়ার কথা ছিল, তবে পরিস্থিতির কারণে তা করা সম্ভব হয়নি। ‘ইত্যাদি’ রচনা, পরিচালনা ও উপস্থাপনা করেছেন হানিফ সংকেত।
এবারের পর্বে শেরপুরের পালাগানের শিল্পী তারা বয়াতী ও পান্থ কানাই একটি বিশেষ লোকসংগীত পরিবেশন করেছেন। গানটির কথা লিখেছেন কবির বকুল। এছাড়া, শেরপুরকে নিয়ে মনিরুজ্জামান পলাশের কথায় একটি পরিচিতিমূলক গানের সঙ্গে নৃত্য পরিবেশন করেছেন শেরপুরের শতাধিক বাঙালি ও ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর নৃত্যশিল্পীরা। নাচটির কোরিওগ্রাফি করেছেন কমল কান্তি পাল, কণ্ঠ দিয়েছেন রাজীব ও তানজিনা রুমা। দুটি গানের সুর করেছেন হানিফ সংকেত এবং সংগীতায়োজন করেছেন মেহেদী।
দর্শক পর্বের নিয়ম অনুযায়ী, শেরপুরের বিভিন্ন সম্প্রদায়ের চারজন দর্শক নির্বাচন করা হয় এবং দ্বিতীয় পর্বে তাদের সঙ্গে অংশগ্রহণ করেছেন বৃহত্তর ময়মনসিংহের সংগীতশিল্পী অনিমেষ রায়।
‘ইত্যাদি’ সব সময় দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের জনকল্যাণে নিবেদিত মানুষদের তুলে ধরার পাশাপাশি অচেনা-অজানা বিষয় ও তথ্যভিত্তিক শিক্ষামূলক প্রতিবেদন প্রচার করে আসছে। এবারের পর্বে রয়েছে শেরপুরের দর্শনীয় স্থান, প্রত্নসম্পদ, জিআই পণ্য তুলসীমালা চাল ও ধান, চাটকিয়া গ্রামের কৃষক সেন্টু কুমার হাজং এবং শেরপুরের শখের সংগ্রহের ওপর প্রতিবেদন।
এছাড়া, শেরপুরের হাতি-মানুষের দ্বন্দ্ব নিয়ে একটি অনুসন্ধানী প্রতিবেদন এবং চীনের রাজধানী বেইজিংয়ে অবস্থিত কেন্দ্রীয় টেলিভিশন ভবন, চায়না টাওয়ার ও চীনের মহাপ্রাচীরের ওপর একটি তথ্যবহুল প্রতিবেদনও প্রচারিত হবে।
‘ইত্যাদি’র এবারের পর্বে নানি-নাতির কথার মাতামাতি এবং বিভিন্ন সামাজিক অসংগতি ও সমাজ সংস্কারের ওপর নাট্যাংশ রয়েছে। নাটকগুলোর মধ্যে রয়েছে—”নামে আটক”, “ফুড ব্লগার”, “প্রেমে ভিউর প্রভাব”, “ভিক্ষাবৃত্তিতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রয়োগ”, “স্বামীর অবৈধ আয়ের দায়”, “দুর্নীতির গতি ও নীতির দুর্গতি”, “চোরের মন ছাগল ছাগল”, “স্বামী চেনার সহজ উপায়”, “মুখোমুখি দাতা ও গ্রহীতা” প্রভৃতি।
অনুষ্ঠানে সোলায়মান খোকা, জিয়াউল হাসান, সুভাশীষ ভৌমিক, মাসুম বাশার, জিল্লুর রহমান, শবনম পারভীন, আঞ্জুমান আরা বকুল, আমিন আজাদ, মুকিত জাকারিয়া, আনন্দ খালেদ, তারিক স্বপন, জামিল হোসেন, জাহিদ শিকদার, সাদিয়া তানজিন, আনোয়ারুল আলম সজল, বেলাল আহমেদ মুরাদ, সঞ্জীব আহমেদ, সিয়াম নাসির, নিপু, কামাল বায়েজীদ, সাবরিনা নিসা, নাদিয়া হক, সুবর্ণা মজুমদার, মতিউর রহমান, আনোয়ার শাহী, বিনয় ভদ্র, বিলু বড়ুয়া, সুজাত শিমুল, তাসনোভা
দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের ইতিহাস, ঐতিহ্য, সভ্যতা, সংস্কৃতি, প্রত্নসম্পদ, মুক্তিযুদ্ধের গৌরবময় স্থান, পর্যটনকেন্দ্র, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও জনগুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোর পরিচিতি তুলে ধরতে ‘ইত্যাদি’ অনুষ্ঠান ধারণ করা হচ্ছে দেশের বিভিন্ন জায়গায়। এবার শেরপুরে ধারণ করা হয়েছে এই বিশেষ পর্বটি।
শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার গারো পাহাড়ের মনোরম মধুটিলা ইকোপার্কে নির্মিত মঞ্চে এবারের পর্বটি ধারণ করা হয়েছে। সবুজ পার্কের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের সাথে সাযুজ্য রেখে নানা প্রজাতির গাছ দ্বারা সজ্জিত মঞ্চে অনুষ্ঠানটি সম্পন্ন হয়।
ফাগুন অডিও ভিশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, জুলাই মাসের শুরুতে শেরপুরে বিভিন্ন পর্ব ধারণ করা হয়। অনুষ্ঠানটি ৬ সেপ্টেম্বর, শুক্রবার রাত ৮টার বাংলা সংবাদের পর বিটিভি ও বিটিভি ওয়ার্ল্ডে একযোগে সম্প্রচারিত হবে। পূর্ব নির্ধারিত ২৬ জুলাই তারিখে অনুষ্ঠানটি প্রচার হওয়ার কথা ছিল, তবে পরিস্থিতির কারণে তা সম্ভব হয়নি। ‘ইত্যাদি’ অনুষ্ঠানটির রচনা, পরিচালনা ও উপস্থাপনা করেছেন হানিফ সংকেত।
এবারের পর্বে শেরপুরের পালাগানের শিল্পী তারা বয়াতী ও পান্থ কানাই একটি বিশেষ লোকসংগীত পরিবেশন করেছেন, যার কথা লিখেছেন কবির বকুল। এছাড়া, শেরপুরকে নিয়ে মনিরুজ্জামান পলাশের কথায় একটি পরিচিতিমূলক গানের সঙ্গে নৃত্য পরিবেশন করেছেন শেরপুরের শতাধিক বাঙালি ও ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর নৃত্যশিল্পীরা। নাচটির কোরিওগ্রাফি করেছেন কমল কান্তি পাল, কণ্ঠ দিয়েছেন রাজীব ও তানজিনা রুমা। গানগুলোর সুর করেছেন হানিফ সংকেত এবং সংগীতায়োজন করেছেন মেহেদী।
দর্শক পর্বে শেরপুরের বিভিন্ন সম্প্রদায়ের চারজন দর্শক নির্বাচন করা হয় এবং তাদের সঙ্গে অংশগ্রহণ করেন বৃহত্তর ময়মনসিংহের সংগীতশিল্পী অনিমেষ রায়।
‘ইত্যাদি’ সব সময় দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের জনকল্যাণে নিবেদিত মানুষদের তুলে ধরার পাশাপাশি অচেনা-অজানা বিষয় ও তথ্যভিত্তিক শিক্ষামূলক প্রতিবেদন প্রচার করে আসছে। এবারের পর্বেও রয়েছে শেরপুরের দর্শনীয় স্থান, প্রত্নসম্পদ, জিআই পণ্য তুলসীমালা চাল ও ধান, চাটকিয়া গ্রামের কৃষক সেন্টু কুমার হাজং এবং শেরপুরের শখের সংগ্রহ নিয়ে প্রতিবেদন।
এছাড়া, শেরপুরে হাতি-মানুষের দ্বন্দ্ব নিয়ে একটি অনুসন্ধানী প্রতিবেদন এবং চীনের রাজধানী বেইজিংয়ে অবস্থিত কেন্দ্রীয় টেলিভিশন ভবন, চায়না টাওয়ার ও চীনের মহাপ্রাচীরের ওপর একটি তথ্যবহুল প্রতিবেদনও প্রদর্শিত হবে।
শেরপুরের মঞ্চে রয়েছে নানি-নাতির কথার মাতামাতি এবং বিভিন্ন সামাজিক অসংগতি ও সমাজ সংস্কারের ওপর নাট্যাংশ। নাটকগুলোর মধ্যে রয়েছে—”নামে আটক”, “ফুড ব্লগার”, “প্রেমে ভিউর প্রভাব”, “ভিক্ষাবৃত্তিতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রয়োগ”, “স্বামীর অবৈধ আয়ের দায়”, “দুর্নীতির গতি ও নীতির দুর্গতি”, “চোরের মন ছাগল ছাগল”, “স্বামী চেনার সহজ উপায়”, “মুখোমুখি দাতা ও গ্রহীতা” প্রভৃতি।
এবারের পর্বে অংশ নিয়েছেন সোলায়মান খোকা, জিয়াউল হাসান, সুভাশীষ ভৌমিক, মাসুম বাশার, জিল্লুর রহমান, শবনম পারভীন, আঞ্জুমান আরা বকুল, আমিন আজাদ, মুকিত জাকারিয়া, আনন্দ খালেদ, তারিক স্বপন, জামিল হোসেন, জাহিদ শিকদার, সাদিয়া তানজিন, আনোয়ারুল আলম সজল, বেলাল আহমেদ মুরাদ, সঞ্জীব আহমেদ, সিয়াম নাসির, নিপু, কামাল বায়েজীদ, সাবরিনা নিসা, নাদিয়া হক, সুবর্ণা মজুমদার, মতিউর রহমান, আনোয়ার শাহী, বিনয় ভদ্র, বিলু বড়ুয়া, সুজাত শিমুল, তাসনোভা নিঝুম প্রমুখ শিল্পী।
