হ-বাংলা নিউজ: বাংলাদেশ দলের অসাধারণ প্রতিরোধী ইনিংসের ফলে তারা ২৬ রানে ৬ উইকেট পড়ে যাওয়ার পর আরও ২৩৬ রান যোগ করতে সক্ষম হয়েছে, যা ইনিংসের মোট রান সংখ্যার ৯০.০৮ শতাংশ। এটি টেস্ট ক্রিকেটে ষষ্ঠ উইকেট পতনের পর বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় স্কোরের রেকর্ড। এর আগে ১৮৮৮ সালে অস্ট্রেলিয়া এই রেকর্ডটি গড়েছিল, যা ছিল ৯০.০০ শতাংশ। ওল্ড ট্রাফোর্ডে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে দ্বিতীয় ইনিংসে ৭ রানে ৬ উইকেট হারানোর পর অস্ট্রেলিয়া আরও ৬৩ রান যোগ করেছিল।

লিটন-মিরাজের ১৬৫ রানের জুটি:
- টেস্ট ক্রিকেটে ৫০ রানের কমে প্রথম ৬ উইকেট হারানোর পর সপ্তম উইকেটে এটি সর্বোচ্চ পার্টনারশিপ। এর আগে সর্বোচ্চ ছিল ১১৫ রান, যা ২০০৬ সালে ভারতের বিপক্ষে পাকিস্তানের আবদুল রাজ্জাক ও কামরান আকমলের।
- সপ্তম উইকেটে বাংলাদেশের এটি দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পার্টনারশিপ। সর্বোচ্চ পার্টনারশিপ ১৯৬ রান, যা রাওয়ালপিন্ডিতে আগের টেস্টে মুশফিকুর রহিম ও মিরাজের।
টেস্ট সেঞ্চুরির পরিসংখ্যান:
লিটন দাস বাংলাদেশের হয়ে দলীয় স্কোর ৫০ হওয়ার আগে পাঁচবার সেঞ্চুরি করেছেন। এই অবস্থায় অন্য কোনও ব্যাটার দুইটির বেশি সেঞ্চুরি করতে পারেননি।
২৬/৬:

বাংলাদেশ দ্বিতীয়বার ২৬ রানে প্রথম ৬ উইকেট হারিয়েছে। প্রথমবার এটি ঘটেছিল ২০২২ সালে ডারবানে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে। এটি বাংলাদেশের সবচেয়ে কম রানে প্রথম ৬ উইকেট খোয়ার রেকর্ড।
২৬২:
৫০ রানের কমে প্রথম ৬ উইকেট হারানোর পর বাংলাদেশ প্রথমবার ২০০ রান অতিক্রম করেছে।
৩:
ওয়াকার ইউনিস (৬/৯০) এবং শোয়েব আখতার (৬/৫০) পর পাকিস্তানের তৃতীয় পেসার হিসেবে খুররম শেহজাদ টেস্ট ক্রিকেটে বাংলাদেশের বিপক্ষে ৬ উইকেট নিয়েছেন।
