হ-বাংলা নিউজ: শনিবার রাতে সাড়ে ১১টার দিকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্টের মাধ্যমে হাসনাত আব্দুল্লাহ এই বিবৃতি দেন। পোস্টে তিনি উল্লেখ করেন, ৪ সেপ্টেম্বরের প্রেস ব্রিফিংয়ের মাধ্যমে টিএসসির ত্রাণ কার্যক্রমের আয় ও ব্যয়ের হিসাব প্রকাশ করা হয়েছিল। ব্যয় বাদে অবশিষ্ট টাকা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জনতা ব্যাংক, সোনালী ব্যাংক, ইসলামি ব্যাংক এবং মোবাইল ব্যাংকিংয়ে সুরক্ষিত রয়েছে।
হাসনাত জানান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষক, একজন নারী শিক্ষার্থী ও একজন ছাত্রের নামে বিশেষভাবে খোলা একটি অ্যাকাউন্ট রয়েছে, যেখানে শুধুমাত্র এই তিনজনের সম্মিলিত সিগনেচারের মাধ্যমে টাকা স্থানান্তর করা সম্ভব। এখন পর্যন্ত ওই অ্যাকাউন্ট থেকে কোনো টাকা স্থানান্তর করা হয়নি।
তিনি আরও উল্লেখ করেন, স্বচ্ছতা নিশ্চিতকরণের জন্য ত্রাণ কার্যক্রমের আয় ও ব্যয়ের ওপর একটি অডিট করা হচ্ছে এবং আগামী কয়েক দিনের মধ্যে অডিট রিপোর্ট প্রকাশ করা হবে। তিনি গঠনমূলক সমালোচনা গ্রহণে আগ্রহী এবং কোনো ভুল বোঝাবুঝি থাকলে সেগুলি নির্দিষ্টভাবে তুলে ধরার আহ্বান জানান, যাতে তাদের কাজ আরও কার্যকরী হতে পারে। তিনি আশা করেন, ভবিষ্যতের বাংলাদেশ স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির মডেল হিসেবে গড়ে উঠবে।
